আসুন জেনে নিই আপনাকে কেমন হেয়ার স্টাইলে মানাবে

সেজে গুজে বের হলেন। পারফেক্ট মেক আপ পারফেক্ট ড্রেস। ঠিক কিন্তু কোথায় যেন ঘাটতি। চুলের কাট যদি মুখের সাথে মানানসই না হয় তাহলে সব সাজ এ মাটি। তাই জেনে নিন মুখের সাইজ অনুযায়ী মানানসই চুলের কাট। কোন মুখে কেমন চুল|

গোলাকার-
এমন কোনো হেয়ার স্টাইল নির্বাচন করা উচিত নয়, যাতে পুরো মাথাটি আরও গোলাকার দেখায়। আর চুল কাটার সময় খেয়াল রাখতে হবে, যেন কানের দুই পাশের অংশ একটু চাপা দেখায়। মাথার ওপরের ও সামনের অংশের চুল অপেক্ষাকৃত বড় ও খাড়া রাখতে হবে।

ডিম্বাকৃতি-
বেশির ভাগ হেয়ার স্টাইলই ডিম্বাকৃতি মুখমণ্ডলের সঙ্গে মানিয়ে যায়।

হীরক আকৃতি-
এটিকে ডায়মন্ড শেপ বলে। এই মুখের অধিকারীদের গালের হাড় বেশ চওড়া হয়। তাই হেয়ার স্টাইল নেওয়ার সময় কপাল ও থুতনির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এমন চুলের স্টাইল নিতে হবে, যাতে গালের হাড় ছোট দেখায়। কপালের ওপরের চুলগুলো ব্যাংগস করে কেটে রাখা যেতে পারে।

আয়তাকার-
আয়তাকার বা ডিম্বাকার মুখ সাধারণত লম্বাটে ও বড় দেখায়। তাই এমন হেয়ার স্টাইল নির্বাচন করা উচিত, যেন মুখটি যত দূর সম্ভব ছোট দেখানো যায়। লেয়ার হেয়ার কাটিং আয়তাকার মুখের জন্য সবচেয়ে ভালো নির্বাচন।

ত্রিভুজাকার-
মুখমণ্ডলের এই আকৃতিকে হার্ট শেপও বলা যায়। সরু চিবুক আর চওড়া কপাল হলে তাকে ত্রিভুজাকার মুখ বলা হয়। মাথার পেছনের চুল একটু বড় ও ফুলানো থাকলে ভালো হয়।

রুপচর্চায় দুটি জরুরী সমস্যার সমাধান

চোখের নিচে কালো দাগ

সমাধানঃ খোসাসহ আলু বেঁটে চোখের নিচে লাগাতে হবে তিন চার দিন এই পেস্টটি ব্যবহার করুন চোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ তবে সাবধান রান্না ঘরের শিলপাটা দিয়ে বাঁটতে হলে দেখে নিন আগে মরিচ বাটা হয়েছে কিনা!!!

আর হ্যাঁ দাগ মুক্ত হয়ে যাবার পর আপনার জন্য রাত্রি জাগরণ নিষিধ!!!

খুশকি

সমাধানঃ সমপরিমাণ লেবুর রস আর খাঁটি নারকেল তেল একসাথে গরম করতে হবে চুলের গোড়ায় গোড়ায় খুব সুক্ষ ভাবে ঘষে নিন এর আগে থেকেই গরম পানি চুলায় দিয়ে রাখুন চুলের গোড়ায় দ্রবণটি মাখা হয়ে গেলে দশ মিনিট পর গরম পানিতে পরিষ্কার তোয়ালে ডুবিয়ে চুপসে কিছু পানি ফেলে দিয়ে এমনভাবে তোয়ালে দিয়ে মাথা চাপে রাখুন যেন তাপ টুকু চুলে লাগে। এভাবে দুই তিন বার তোয়ালে দিয়ে তাপ ভাপ নিতে হবে। পরপর তিন দিন এই থেরাপি নিলে পরবর্তী সাত বছরের জন্য আপনার মাথা খুশকি মুক্ত থাকবে ইনশাল্লাহ।

খুশকি মুক্ত চুলের জন্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা আবশ্যক। বালিশের কাভার সপ্তাহে একবার পরিষ্কার করা বাধ্যতামুলক। দিনে দুই বার পরিষ্কার চিরুনী দিয়ে চুল আঁচড়াতে হবে।

অতিরিক্ত গরমে কিভাবে ত্বকের যত্ন নিবেন ?

গরম আবহাওয়ায় আমাদের কাজকর্ম বা স্কুল - কলেজ কিছুই থেমে থাকে না বরং প্রচন্ড গরমের মধ্যেও কর্মস্থল, স্কুল, কলেজ, অফিস, ঘুরে বেড়ানো, শপিং, দৈনন্দিন কাজ সবই করতে হয়। গ্রীষ্মের প্রখর রোদ ও ধুলাবালুতে ত্বক হয় নিষ্প্রাণ

এ সময় রোদ এবং গরম বাতাস ত্বকের প্রচন্ড ক্ষতি করে অতিরিক্ত ঘাম থেকে চুলকানি, ইনফেকশন, সানবার্ন, মেসতা এবং নানা রকম চর্ম রোগ দেখা দেয় ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে এই গরমে চাই কিছু বাড়তি যত্ন

) ত্বকের সুস্থতার জন্য সবজি, ফল, সালাদ, প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বহাইড্রেড অত্যান্ত জরুরী প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা জরুরী

) রক্ত চলাচল ও শ্বাসপ্রশ্বাসের কার্যকলাপ ঠিক রাখার জন্য ব্যায়াম করতে হবে মানসিক চাপ থেকে ত্বক ও চুলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে নিয়মিত ব্যায়াম এ সমস্যা সমাধানে কাজ করে

) দিনে অন্তত দুইবার ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করা ঊচিত আর অবশ্যই পরিষ্কার এবং ধোয়া সুতি কাপড় পরিধান করুন

) আমাদের ত্বকে দুই ধরনের সোয়েট গ্ল্যান্ড বা ঘর্মগ্রন্থি রয়েছে হাতের তালু এবং পায়ের পাতার অংশে এক ধরনের এবং অন্য ধরনের গ্ল্যান্ড আন্ডার আর্ম ও শরীরের অন্যান্য অংশে রয়েছে ডিওড্রেন্ট ট্যালকম পাউডার ব্যাবহার করে, পারফিউম লাগিয়ে এ সম্যসার সমাধান সম্ভব

) গরমে প্রতিদিন হালকা এবং সুতির জামা-কাপড় বদলে পরার চেষ্টা করুন

) দিনে তিন থেকে চার বার মুখমণ্ডল ধৌত করুন

) শসা এবং কমলার সরবত পান করুন, এতে সজীবতা পাবেন

) প্রতিদিন স্ক্রাব ব্যাবহার না করাই উত্তম এতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে

) ঘরে তৈরী টমেটো এবং লেবুর প্যাক মুখমণ্ডলে লাগাতে পারেন এতে অতিরিক্ত তেল এবং ব্ল্যাকহেডস তুলে নিবে

১০) রোদে যাওয়ার আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন অথবা সানব্লক ক্রিম অথবা লোশন ব্যাবহার করুন সানগ্লাস ব্যাবহার করতে ভুলবেন না

১১) যদি বাহিরে হেঁটে বেড়াতে হয়, তাহলে ঘরে ফিরেই প্রথমে ঠান্ডা হয়ে নিন, এরপর ত্বকে ঠান্ডা পানি ছিটিয়ে দিন

১২) চুল, ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় রাখতে পানি একটি অপরিহার্য উপাদান যথেষ্ট পরিমাণ পানি খেলে রক্ত সঞ্চালন ভালো থাকে এবং ত্বক মসৃণ, সজীব এবং উজ্জ্বল থাকে

এর বাহিরে যদি কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে প্রথমে সেটি বোঝার চেষ্টা করুন যদি সমস্যা বুঝতে না পারেন তাহলে ভালো কোনো রূপ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন

ঘরে বসেই ক্লিনজিং লোশন তৈরী করুন

এর জন্য আপনার লাগবে:
দুই টেবিল চামচ চালের গুঁড়া
চার টেবিল চামচ চায়ের লিকার
এক টেবিল চামচ মধু
-
এই উপাদানগুলো একটি পরিষ্কার ছোট বাটিতে ভাল করে মিশিয়ে নিন। পুরো মিশ্রণটি একটা ঘন লোশনে পরিণত হবে।
-
এবার উক্ত লেশন আপনার শরীরের খোলা অংশগুলোতে যেখানে আপনার প্রয়োজন সেখানে লাগান।
-
লোশন লাগিয়ে প্রায় ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
-
এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলে পরিষ্কার নরম তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিন।
বাজরে যেসব ক্লিনজিং লোশন পাওয়া যায় এই প্যাকটি এদের সমান উপকারী হিসাবে কাজ করে। সপ্তাহে প্রতিদিন এটি ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে আপনার ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। আপনি চাইলে বেশি করে বানিয়ে নিয়ে ফ্রিজে রেখে সংরক্ষন করতে পারবেন।

জেনে নিন রূপচর্চায় অলিভ অয়েলের ৮ টি ব্যবহার

অলিভ অয়েলের উপকারিতা কমবেশি সবার জানা। দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন উপায়ে আমরা এই তেল ব্যবহার করে থাকি। শুধু রূপচর্চা বা স্বাস্থ্য পরিচর্যায়ই নয়, বরং রান্নায়ও এর ব্যবহার অতুলনীয়।
রূপচর্চায় অলিভ অয়েলের ৮ ভিন্ন ব্যবহার:
ত্বকের বলিরেখা দূর করতে
বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে কপালে, চোখের পাশে ও নিচে চামড়ায় হালকা ভাঁজ দেখা দেয়। এই বলিরেখা দূর করতে ২ চামচ অলিভ অয়েলের সাথে সামান্য এলোভেরা অয়েল মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করলে তা চলে যাবে।
চুলের সৌন্দর্যে
চুলের যত্নে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। একটি ডিম ও ২ চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে ভালমতো ফেটিয়ে নিন। তারপর পেস্টটি আপনার চুলে লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
মেকআপের সময়
সাজসজ্জার সময় অনেকেই মেকআপে ফাউণ্ডেশন ব্যবহার করে। মুখে দেওয়ার আগে তাতে ১-২ ফোঁটা অলিভ অয়েল মুখে দিয়ে নিন, তাহলে ফাউণ্ডেশন দেওয়ার পর ত্বক খুব উজ্জ্বল দেখাবে। তবে এটা কেবল শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রযোজ্য।
মেকআপ পরিষ্কার করতে
মুখ থেকে মেকআপ তুলতে রীতিমতো ত্বকের সাথে যুদ্ধ করতে হয়। কিন্তু অলিভ অয়েল দিয়ে খুব সহজেই মুখের সমস্ত মেকআপ তুলে নেওয়া যায়। মেকআপ তোলার সময় কটন বল নিয়ে তাতে সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন, দেখবেন সমস্ত মেকআপ উঠে যাবে।
ঠোঁটের যত্নে
লিপবাম, ভেসলিন এর বদলে ঠোঁটে অলিভ অয়েলও ব্যবহার করা যায়। রাতে ঘুমানোর আগে পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে ঠোঁট পরিষ্কার করে তারপর অলিভ ওয়েল লাগান। লিপস্টিক লাগানোর আগেও সামান্য অলিভ অয়েল দিয়ে নিলে ঠোঁট নরম থাকবে।
পায়ের যত্নে
পায়ের যত্নে অলিভ অয়েলের ব্যবহার অতুলনীয়। পায়ের যত্নে ১ চামচ লবণ নিয়ে তাতে পরিমাণমতো অলিভ ওয়েল মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করে পায়ে ম্যাসাজ করুন। ভালো ফল পাবেন।
ওজন কমাতে
শরীরের ওজন কমাতে অলিভ অয়েল খেতে পারেন। এছাড়া সকালে নাস্তার আগে ২ চামচ অলিভ ওয়েল খেয়ে নিন, এতে হজম শক্তি বাড়বে।
ত্বকে ময়েশ্চারাইজ আনতে
হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে পরে তুলাতে সামান্য অলিভ অয়েল লাগিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। ১০-১৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে তা দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এবার শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে ফেলুন। গোসল করার পর সামান্য পানির সাথে অলিভ ওয়েল মিশিয়ে সারা শরীরে ম্যাসেজ করলে কিন্তু দারুণ ময়েশ্চারাইজারের কাজ করবে।

রূপচর্চায় টমেটোর ব্যবহার

টিপস -১ যাদের চেহারা একটু ফ্যাকাসে রক্তসল্পতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত একটি করে পাকা টমেটো খেলে উপকার পাবেন

টিপস -
মাথার খুশকিতে আধাকাপ নারিকেল তেল এর সাথে / কাপ টমেটোর রস মিশিয়ে মালিশ করলে উপকার পাওয়া যাবে

টিপস -
মুখে রোদের কালো দাগ তুলতে টমেটো স্ক্র্যাব হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

টিপস -
হাতের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ১টেবিল চামচ ময়দা এবং ১টা পাকা টমেটোর মিশ্রণ খুবই উপকারী

ব্রেস্ট বড় করার উপায় কি ?


নেক মেয়ে/মহিলা আমার কাছে ইমেল করে ছোট ব্রেস্ট বড় করার উপায় জানতে চেয়েছেন

আসলে কোন পিল বা ক্রিম ব্যবহার করলে ব্রেস্ট বড় হবে এমন ধারনা ভুল, বরং এগুলোর অনেক সাইড ইফেক্ট রয়েছে ব্রেস্ট ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে ক্রিম ব্যবহার করার ফলে

ব্রেস্ট বড় হয় ম্যাসাজ এর জন্য, ৩৪৩৬ সাইজ হল পারফেক্ট সাইজ, অনেকেরই এর চেয়ে ছোট সাইজ

মেডিসিন ব্যবহার না করে নিয়মিত ভাবে গোসল করার পুর্বে সরিষার তেল হালকা গরম করে আথবা খাঁটি মধু হাতে নিয়ে ১০১৫ মিনিট ম্যাসাজ করলেই মাস খানেক এর মধ্যে ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ

জেনে নিন মুখের পোর ছোট করার মাস্ক

অতিরিক্ত তেল মুখ থেকে বের হলে আমাদের মুখের পোর(লোম গ্রন্থি) বড় হয়ে যায়। একটু বয়স হলেও মুখের পোর বড় হয়ে যায়। এর জন্য বাইরে থেকে ঘরে আসলে মুখে ২/১ টি বরফ কুচি ঘষে নিলে পোর সাইজ ছোট হয়ে আসে। মুখ থেকে তেল বের হতে পারে না। মুখের পোর ছোট করারও কিছু মাস্ক আছে।

১- ডিমের সাদা অংশ এবং লেবুর জুসের মাস্ক পোর সাইজ ছোট করে।

২- ১ চামচ
Apple Cider Vinegar, ১ চামচ মধু মিক্সড করে মুখে লাগিয়ে রাখুন। সপ্তাহে ২ বার এই মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন।

৩- এ্যালোভেরা জেল, ১ চামচ মধু মিক্সড করে মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতে করে মুখ ফর্সা হবে, পোর-ও ছোট হবে আস্তে আস্তে।

ত্বকের যত্নে স্টিম ফেসিয়াল

ফেসিয়ালের মধ্যে স্টিম ফেসিয়াল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী কেননা উত্তপ্ত বাষ্প লোমকূপের মুখকে প্রসারিত করে ফলে ধুলো ময়লা ও অবাঞ্ছিত তৈলাক্ত পদার্থ আটকে থাকা সব ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায় গরম পানির ভাপ মুখে নিলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং এই ফেসিয়াল একটু মনযোগী হলে নিজে ঘরে বসেই করা সম্ভব

আসুন জেনে নেই কি করে ঘরে বসে স্টিম ফেসিয়াল করা যায়ঃ

) মাথার চুল পিছন দিকে আঁচড়ে বেঁধে ফেলুন

) একটা বড় গামলায় অর্ধেকটা ফুটন্ত গরম পানি নিন

) একটা বড় তোয়ালে পিঠের দিক থেকে মাথার উপরে টেনে গামলা ঢেকে দিন যাতে বাষ্প বারিয়ে যেতে না পারে। অনেকটা তাবুর মত করে তোয়ালে দিয়ে ঝুঁকে পড়া মাথা সমেত গামলা ঢেকে দিন। চোখ দুটো বন্ধ করুন। মাঝে মাঝে তোয়ালে সরিয়ে শ্বাস নিবেন। চামচ দিয়ে মাঝে মাঝে পানি নাড়িয়ে দিলে বেশি করে বাষ্প উঠতে থাকবে। ১০ মিনিট ভাপ নিন। পানিতে আপনি ইচ্ছে করলে বিভিন্ন রকম প্রাকৃতিক উপাদান মিশাতে পারেন। যেমনঃ ১ চামচ যোয়ান, ২ টি লেবুর রস অথবা খোসা, ২ চামচ থেঁতো মৌরি।

৪) ভাপ নেওয়া শেষ হলে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।

৫) সব শেষে ময়েসচারাইজার ক্রিম মেখে নিন। গামলার বদলে বেসিনের ছিদ্র বন্ধ করে করতে পারেন।