এই গরমে নিজেই হয়ে উঠুন আপনার আদরের শিশুটির চিকিৎসক

গরমে শিশুরা বড়দের তুলনায় অনেক বেশি ঘেমে যায়। এ সময় মৌসুমজনিত নানারকম সমস্যাও দেখা যায়। গরমে শিশুর বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। এ সময় শিশুর খাওয়া-দাওয়া, গোসল ও পোশাক নির্বাচনের সময় মায়েদের বিশেষ যত্নবান হতে হবে। শিশুর প্রতি বিশেষ যত্ন নিলে এসব সমস্যা সহজেই এড়ানো সম্ভব।
প্রয়োজনীয় কিছু পরমার্শ
ক. গরমে শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে এবং ধুলাবালি থেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখতে হবে।
খ. বাইরে বের হলে শিশুর জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি সবসময় সঙ্গে রাখতে হবে।
গ. শিশু ঘেমে গেলে ঘাম মুছে দিতে হবে। শরীরের ঘাম শুকিয়ে গেলে শিশুর ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
ঘ. গরমে যতটা সম্ভব শিশুকে নরম খাবার খাওয়ানো ভালো।
ঙ. শিশুর ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে, যেন র‌্যাশ জাতীয় সমস্যা না হয়।
চ. গরমে শিশুকে প্রচুর পানি খাওয়াতে হবে, যেন প্রস্রাবের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে।
ছ. সদ্যজাত শিশুদের সবসময় ঢেকে রাখতে হবে, যেন তাদের শরীর উষ্ণ থাকে। তবে
খেয়াল রাখতে হবে সে যেন ঘেমে না যায়।
গরমে শিশুদের সাধারণত যে সমস্যাগুলো বেশি হয়ে থাকে যা হচ্ছে জলবসন্ত, র‌্যাশ বা ফুসকুড়ি, পেট খারাপ, চামড়ার অসুখ, ঠাণ্ডার সমস্যা।
জলবসন্ত বা চিকেন পক্স
এ সময়টায় শিশুদের জলবসন্ত হয়ে থাকে। এটা সাধারণত ১-৫ বছরের শিশুদের বেশি হয়। তবে চিকেন পক্সের টিকা নেয়া থাকলে এ রোগটি হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে কমে যায়। এ অসুখের সময় শিশুর বিশেষ যত্ন নিতে হবে। তাকে নরম সুতি কাপড় পরাতে হবে। তরল বা নরম জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে। বেশি করে পানি খাওয়াতে হবে। এর সঙ্গে অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে।
চামড়ার র‌্যাশ বা ফুসকুড়ি
শিশুদের ক্ষেত্রে এ সম্যাটা বেশি দেখা যায়। এটা সাধারণত ঘামাচি বা চামড়ার ওপরে লাল দানার মতো ফুসকুড়ি হয়ে থাকে। এ র‌্যাশ বা ফুসকুড়ি চুলকানোর কারণে শিশুকে অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে। নিয়মিত গোসল করিয়ে পরিষ্কার জামা পরাতে হবে। ফুসকুড়ির জায়গাগুলোয় বেবি পাউডার লাগাতে পারেন। এতে চুলকানি কিছুটা কমে যাবে। প্রতিবার কাপড় বদলানোর সময় শিশুকে নরম ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে পাউডার লাগিয়ে দিতে হবে। অনেক সময় ডায়াপায়ের কারণেও হতে পারে তাই খেয়াল রাখতে হবে, ভেজা ডায়াপার যেন শিশুর গায়ে বেশিক্ষণ না থাকে। ডায়াপার নষ্ট হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা খুলে নতুন ডায়াপার পরিয়ে দিন। তবে গরমের সময় বেশিক্ষণ ডায়াপার না পরিয়ে রাখাই ভালো। অনেক সময় র‌্যাশ বেশি হয়ে গেলে ঘা হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
পেট খারাপ
গরমের সময় সাধারণত বেশি হয়ে থাকে যা তা হচ্ছে পেট খারাপ। শিশুর পেট খারাপ হলে তাকে ঘন ঘন স্যালাইন খাওয়াতে হবে। সেই সঙ্গে পানি অথবা ডাবের পানি খাওয়াতে হবে। একইসঙ্গে তাকে তরল খাবারও দিতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত শিশুর পায়খানা স্বাভাবিক না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ম মেনে চলতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন শিশুর পানিশূন্যতা না হয় এবং তার প্রস্রাবের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। এছাড়া শিশুর পায়খানার সঙ্গে যদি রক্ত যায় তবে অবহেলা না করে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
ছয় মাস বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এ সময় কোনো অবস্থায়ই মায়ের দুধ বন্ধ করা যাবে না। সেই সঙ্গে পানি ও অন্যান্য খাবারও দিতে হবে।
ঠাণ্ডার সমস্যা
গরমে শিশুদের ক্ষেত্রে ঠাণ্ডার সমস্যাটাও বেশি হতে দেখা যায়। গরমে অতিরিক্ত ঘামের ফলে ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে। তাই শিশু ঘেমে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর মুছে দিয়ে কাপড় বদলে দিতে হবে। গরমে শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে এবং তাকে সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। এ সময় ঠাণ্ডা লেগে শিশুর মামস হতে পারে। মামস অনেক সময় অল্পদিনে সেরে যায়। কিন্তু বেশিদিন গড়ালে শিশুকে এমএমআর ইঞ্জেকশন দেয়া হয়। এছাড়া বিশেষজ্ঞের পরমার্শমতো ব্যবস্থা নিতে হবে।
This post originally appeared by Our Smart Lifestyle

আসছে গরম, এড়িয়ে চলুন ৫ খাবার

বসন্তের হাওয়া ইতিমধ্যেই জানান দিচ্ছে গরমের আগমনী বার্ত আর তার প্রভাব পড়বে শরীরে ফলে এসময় মেজাজ হয়ে ওঠে খিটখিটে দেখা দিতে পারে ক্লান্তি, ঘুমে ব্যাঘাত, অমনোযোগিতা, পানিশূন্যতার মতো সমস্যা তাই এসময় শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রচুর বিশুদ্ধ পানি পানের পাশাপাশি খাবার গ্রহণে হতে হবে সচেতন
গরমে অন্তত পাঁচ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত
.অতিরিক্ত মসলা
খাবারে অতিরিক্ত মসলা মসলাজাতীয় উপকরণ শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কারণে গরমের সময় খাবারে অতিরিক্ত মসলা ব্যবহার পরিহার করা উচিত

.আমিষ
পেট পুরে মাছ, মুরগি, গরু বা খাসির মাংস, তন্দুরিএসব খাওয়ার সময় নয় গ্রীষ্মকাল। এতে শরীরের তাপ বাড়ে, বাড়ে ঘাম। ধরনের খাবার গ্রহণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে

.তৈলাক্ত ফাস্ট ফুড
গরমের সময় মাংসের তৈরি বার্গার, কাবাব, ফ্রাইসহ অন্যান্য তেলজাতীয় ফাস্টফুড খাবার পরিহার করলে ভালো থাকবেন

.অতিরিক্ত চা-কফি
চা কফি শরীরের তাপ বাড়ায়। তা ছাড়া গরমে চিনিসহ কফিজাতীয় পানীয় শরীরকে পানিশূন্য করে। কারণে গ্রীষ্মের সময় যতটা সম্ভব অতিরিক্ত চা-কফি পানে বিরত থাকুন

.সস
বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বাড়ায় সস। কিন্তু সুস্থতার জন্য গরমের সময় সস এড়িয়ে চলাই উচিত। কারণ, এতে প্রচুর ক্যালোরি লবণ থাকে

আপনার প্রেমিকা নিয়মিত যে ৫টি মিথ্যা বলেন

সুন্দর সম্পর্কের জন্য প্রেমিকাদের ছোট ছোট মিথ্যা কথাগুলো বুঝতে হবে। হয়তো আপনাদের সম্পর্ক খুবই গভীর। একজন আরেকজনকে বিশ্বাস করেন, ভালোবাসেন। কিন্তু আপনি কী জানেন, আপনার প্রেমিকা মাঝেমধ্যে কিছু মিথ্যা কথাও বলে? শুনে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
কারণ আপনার প্রেমিকা আপনাকে ঠকানোর উদ্দেশ্যে এই মিথ্যাগুলো বলে না। এগুলো মেয়েদের এক ধরনের অভ্যাস, যা কম-বেশি সব মেয়ের মধ্যেই রয়েছে। তবে এই মিথ্যাগুলো জেনে রাখলে কিছু বিষয় আপনার কাছে সহজ মনে হবে। যা আপনাদের সম্পর্কের জন্য খুবই জরুরি।
চলুন, এক নজরে জেনে নিন আপনার প্রেমিকা আপনার সঙ্গে কী ধরনের মিথ্যা বলে-
সব ঠিক আছে
যখন আপনার প্রেমিকা আপনাকে বলবে- কোনো সমস্যা নেই, সব ঠিক আছে। এ সময় বুঝে নিবেন, বিপদের ঘণ্টা বাজছে। কিছু একটা আপনার প্রেমিকার মনে রয়ে গেছে। এ সময় আপনাকে একটু বুদ্ধি করে চলতে হবে। আপনি বিষয়টি নিয়ে তাকে বারবার প্রশ্ন করুন। দেখবেন, এক সময় সে রাগ করে বলেই ফেলবে যে তার মনে কী আছে। তাই প্রেমিকার মুখে সব ঠিক আছে, এমনটা শুনে নিশ্চিন্তে বসে থাকার ভুলটা মোটেও করবেন না।

যাও, মজা করো
যখন আপনি আপনার প্রেমিকাকে ছাড়া কোথাও যেতে চাইবেন তখন যদি সে আপনাকে বলে, যাও মজা করো। তখন বুঝে নেবেন যে, সে চায় আপনি তাকে ছেড়ে না যান। তাই এই কথা শোনার পর ভুলেও আপনার প্রেমিকাকে ছাড়া কোথাও যাওয়ার কথা চিন্তা করবেন না।

আমি তোমার জন্য পাগল না
কথার মাঝে কখনো যদি আপনার প্রেমিকা বলে, আমি তোমার জন্য পাগল না। তখন নিশ্চিত ধরে নেবেন সে মিথ্যা বলছে। সে আসলে আপনাকে অনেক বেশি পছন্দ করে। তাই বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। যখন এ ধরনের কোনো কথা শুনবেন তখন মন খারাপ না করে বরং মনে মনে একটু হেসে নিন।

সাজতে বেশি সময় লাগবে না
মেয়েরা সব সময় এ ধরনের কথা বলেই থাকে। সাবধান, এই এক জায়গায় তাদের কথার সাথে কাজের কোনো মিল থাকে না। তাই আপনার প্রেমিকা যদি এমন কথা বলে থাকে তাহলে ধরে নিন, নিশ্চিত দুই ঘণ্টা আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। তাই অযথা চেঁচিয়ে বা রাগ করে লাভ নেই। কারণ, এই মিথ্যা প্রায়ই আপনার প্রেমিকা বলবে।

আমি সবার থেকে আলাদা
আপনার প্রেমিকা প্রায়ই আপনাকে এমন কিছু কথা বলে থাকে- আমি সবার থেকে আলাদা’, ‘ও এমনটা করছে তবে আমি হলে করতাম নাএমন কিছু কথা মেয়েরা বলেই থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন, কিছু ঘটনায় সব মেয়ের আচরণ একদমই এক। তাই অযথা প্রেমিকার এই মিথ্যা কথা বিশ্বাস করলে নিশ্চিত ঠকবেন।

আপনার প্রেমিকা আপনার সব কথার গ্রুওত্ব দিবে আপনার সাথে মজা করবে আপনার সুখ দুঃখ ভাগ করে নিবে তাঁর পরও সে আপনার সাথে মিথ্যা বলবে সেটা আপনাকে বুঝতে হবে।


ছেলেদের ফ্যাশনে অত্যন্ত জরুরী যে বিষয়গুলো

বর্তমান যুগে শুধুমাত্র মেয়েরাই ফ্যাশন সচেতন নন। ছেলেরাও বেশ ফ্যাশন সচেতন হয়ে উঠেছেন। তবে ফ্যাশন সচেতন ছেলে বলতে এটা বুঝায় না যে তারা ব্র্যান্ডের পোশাক ছাড়া কাপড় এবং ব্র্যান্ডের এক্সেসরিজ বাদে কিছু ব্যবহার করতে চান না। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে হাতের কাছে পাওয়া নানা জিনিস এবং কম খরচেও অনেক ফ্যাশনেবল হয়ে ওঠা যায়। তাই পয়সা খরচ করে নয় মাথা খাটিয়ে ফ্যাশনেবল হয়ে উঠুন। আজকে চলুন দেখে নেয়া যাক ছেলেদের ফ্যাশনের জরুরী কিছু বিষয়।

পোশাকআশাক দামি নয় পরিপাটি হওয়া প্রয়োজন। আপনি অনেক দাম দিয়ে পোশাক কিনেছেন ঠিকই কিন্তু যত্নের অভাবে তা নষ্ট হয়ে গিয়েছে অথবা রঙ বেরঙ হয়ে গিয়েছে এমন পোশাক দিয়ে তো কোনো কাজ নেই। পোশাক একটু কম দামি হলেও যদি পরিপাটি করে রাখেন তবে আপনাকে দেখতে বেসশ ভালো লাগবে।
চুলের কাটের ব্যাপারে সতর্ক হোন। আপনাকে যে চুলের কাটে মানায় সেই ধরণের কাট দিন চুলে একটু পয়সা খরচ করে হলেও। একটি মানানসই চুলের কাট আপনাকে অনেকাংশে ফ্যাশনেবল করে তুলবে।
চুলের পাশাপাশি দাঁড়ির দিকেও নজর করবেন। অনেককে একেবারে ক্লিন শেভে ভালো দেখালেও প্রত্যেককে ভালো দেখায় না। আপনার মুখে যদি দাঁড়ি গোঁফ মানায় তবে সেই অনুযায়ী দাঁড়ি গোঁফ রাখুন। এতে করে আপনি হয়ে উঠতে পারেন ফ্যাশনেবল।
মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা একটু বেশিই ঘেমে থাকেন। এবং ছেলেরা যেহেতু বেশিরভাগ সময় ঘরের বাইরেই কাটান তাই অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন নিজের পারফিউমের দিকে। বাসা থেকে বেরুনোর সময় বডি স্প্রে বা বডি রোল অন অথবা পারফিউম লাগাতে ভুলবেন না। তবে অতিরিক্ত পারফিউম ব্যবহার করবেন না একবারে।
নানা এক্সেসরিজ যেমন ঘড়ি, সানগ্লাস, রুমাল ইত্যাদি ব্যবহার করুন। সাথে রাখুন স্টাইলিশ মানিব্যাগ। যারা কর্মজীবী মানুষ তারা সাথে রাখতে পারেন ভালো, মানানসই এবং সুন্দর ডিজাইনের সাইডব্যাগ (অফিসব্যাগ)
জুতোর দিকে অবশ্যই নজর দিন। কোথায় বলে একজন মানুষকে চেনা যায় তার জুতো দিয়ে। জুতো সব সময় পরিষ্কার রাখুন। অপরিষ্কার জুতো পড়বেন না। জুতো মলিন হয়ে এলে ভালো করে পলিশ করে নিন।
একই স্টাইল বেশীদিন ধারণ করবেন না। মাঝে মাঝে স্টাইল পরিবর্তন করুন। পোশাক আশাকের ধরণে, চুলের কাটে এবং দাঁড়ি গোঁফের কাটে পরিবর্তন আনুন মাঝে মাঝেই। এতে করে আপনাকে অনেকটাই ফ্যাশনেবল লাগবে এবং আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন আপনাকে কোন পোশাকে, কোন ছাঁটের চুলে ভালো লাগে।

পোশাক নির্বাচন এর সময় যে বিষয়গুলো বিশেষভাবে লক্ষণীয়

প্রতিটি মানুষ চায় নিজেকে সুন্দর করে তুলতে, হোক না সে কালো, শ্যামলা, মোটা কিংবা বেটে. আমি বলি এটা সম্ভব যদি আপনি নিজেকে জানতে পারেন. আপনার জন্য ফেসনেবল কাপড়টি আসলে কিরকম হওয়া প্রয়োজন সেটা আগে জেনে নিন.
১. কাপড়ের রং নির্বাচন করুন আপনার দৈর্ঘ্য, ত্বক এর রং এবং সময় ও কাল বুঝে, যেমন সকাল, দিন, রাত এবং বর্ষা, রোদ্দুর কিংবা শীতকাল.
আপনি যদি হউন শ্যামলা তাহলে কটকটে চোখে লাগে এমন রংগুলো কিংবা বড় ছাপার গারো রংগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো, রৌদ্রজ্জল দিনে হালকা রংগুলো পড়ুন যেমন হালকা গোলাপী, ঘিয়া, হালকা কলাপাতা সবুজ, আকাশী, শেওলা ইত্যাদি রংগুলোর ছোট প্রিন্টের কিংবা সুতোর কাজের কাপড়গুলো যেমনি আরামদায়ক তেমনি মার্জিত. আপনি যদি মার্কেটিং এবং সেলস এর কোনো কাজে নিযুক্ত থাকেন যেখানে অনেক বাইরের কাজে বেরুতে হয় তাহলে সুতি stretchable কাপড় এর পেন্ট এর সাথে ফতুয়া কিংবা টপস, লং শার্ট পড়তে পারেন. কম hieght এবং bulkiness এড়াতে পেন্ট এবং লম্বা ফতুয়া try করে দেখতে পারেন.
২. শোরুমগুলোতে ডামিকে পড়া পোশাকটি দেখে খুব ভালো লাগে বলেই চট হরে কিনে ফেলি, বাসায় এসে যখন পড়ে দেখি রাত আর দিনের তফাতটি বোঝা যায়. ত্বক এর সাথে কিংবা height এর সাথে ড্রেসটি মানাবে কিনা তা বুঝতে হবে আপনাকেই. ফেশন ঋতুর সাথে, বছরের সাথে নতুন ঢঙে বদলাবে এটাই ফেশনের ধর্ম. কিন্তু সেটার সাথে আপনি যখন নিজেকে বদলাতে চাবেন তখন আপনার লক্ষ রাখতে হবে আপনাকে সেটা কতটুকু ভালো লাগছে. প্রয়োজন হলে আপনি নিজের মতো করে সেটা তৈরী করে নিন যাতে ফিটনেস এর ক্ষেত্রে কোনো ছাট না দিতে হয়.
৩. সুন্দর ড্রেসটি পরিধানের সময় লক্ষ রাখুন আপনার চুল এর স্টাইল এবং মেকাপ এর দিকে।
৪. আপনার সন্ধার ড্রেসটি যদি হয় অনেক বেশি বিডস,স্টোন দিয়ে কারুকাজ করা তাহলে হালকা মেচিং করা অলংকার পড়া উচিত. অলংকার আর ড্রেস দুটোকেই highlight করতে চাইলে খুব junky দেখায়।
৫. পার্টির ধরন, কাজের ক্ষেত্র, সময়, কাল ইত্যাদি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ পোশাক নির্বাচন এর ক্ষেত্রে. তার সাথে সাথে বয়স, গরন, স্বাস্থ্য ইত্যাদিও খেয়াল রাখতে হবে।
৬. আপনার অনেক সুন্দর ড্রেসটি কিংবা সাজটি মলিন হয়ে যেতে পারে আপনার অসামঞ্জস্য জুতো কিংবা ব্যাগ এর কারণে।  এদিকটা সবসময় লক্ষ রাখা উচিত।
৭. স্লিভলেস কিংবা transparent স্লিভের এর পোশাকের ক্ষেত্রে আপনার bulkiness টা যদি আপনার বেক্তিত্বের অন্তরায় হয়ে দাড়ায় তাহলে সেটা এড়িয়ে চলাই ভালো। নতুবা চুরিদার ট্রান্সপারেন্ট fitted বা থ্রি কোটার স্লিভ পড়তে পারেন।
৮. মোটা কাপড় এর পোশাক মোটা মানুষকে আরো মোটা দেখায়, তেমনি গারো রং এর বড় ছাপা কাপড়ও শরীরকে আরো প্রশস্ত দেখায়।
৯. চুরিদার বা fitted পাজামা স্লিম ফিগার এর জন্য মানানসই, তেমনি ভারী ফিগারের মেয়েরা যদি fitted পাজামা পড়তে চান তাহলে পাজামার কাপড়টি ই পেন্ট এর মতো করে বানিয়ে নিন।
১০. Fitted কামিজ কিংবা শর্ট কামিজ স্লিম ফিগারে ভালো লাগে, তবে বাল্কি ফিগারের জন্য ডার্ট ইউজ করে fitted পোশাক তৈরী করে নিতে পারেন।