১) অতিরিক্ত মানসিক চাপ, শরীরের বড়
ধরনের ক্ষতি করতে পারে।
২) গর্ভাবস্থায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন। ইজি ডেলিভারি নিশ্চিত করুন।
৩) খাবার আগে ও পায়খানার পর আবশ্যই সাবান বা ছাই দিয়ে ভাল করে
হাত পরিষ্কার করুন। খালি পায়ে পায়খানায় যাবেন না।
৪) আর্সেনিক মুক্ত নিরাপদ পানি পান করুন।
৫) আপনার চারিপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং দুষন মুক্ত রাখুন।
৬) খোলা বাসি, পচা, মাচি বসা, ভেজাল খাবার খাবেন না।
৭) ফরমালিন, কারবাইড সহ অন্যান্য বিষাক্ত
রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত খাবার খাবেন না। ফল এবং মাছ থেকে ফরমালিন মুক্ত করে নিন।
৮) তাড়াতাড়ি ঘুমনোর ও তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করুন।
৯) রাতের খাবার খাওয়ার পর পরই ঘুমাবেন না। রাতে খাবার খাওয়ার পর ৩০ মিনিট বিশ্রাম করুন। তারপর কিছুক্ষন হাটা চলা করে ঘুমাতে যান।
১০) ভাত খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে ও ভাত খাওয়ার আধা ঘণ্টা পরে পানি
পান করুন। খাবার খাওয়ার মাঝে পানি না খাওয়ার অভ্যাস করুন।
১১) প্রতিদিন ভোর বেলায় ১ ঘণ্টা দৌড়ানো বা হাটার অভ্যাস করুন।
১২) আপনার শরীরের যত্ন নিন, অপরকে যত্ন
নিতে উৎসাহিত করুন।
১৩) সকালে ঘুম থেকে উঠার পর এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁত
ব্রাশ করুন।
১৪) আপনার দৈনন্দিন জীবনে একটু হলেও চিত্ত বিনোদনের অভ্যাস করুন।
১৫) খাবার ভালো করে চিবিয়ে খাবার অভ্যাস করুন এবং চিন্তা মুক্ত
হয়ে খাবার খান।
১৬) প্রখর রোদে কোন ধরনের কাজ করা স্বাস্থ্যের পক্ষে মারাত্তক
ক্ষতিকর।
১৭) প্রতিদিন তাজা ফল মূল খাওয়ার অভ্যাস করুন। ভাত অথবা রুটির সাথে সমপরিমাণ তরকারি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
বেশি সময় মোবাইল ফোন, কম্পিঊটার ব্যবহার করবেন না।
ধূমপান থেকে
বিরত থাকুন।
|
জনসচেতনতায়
টুনাটুনির পেজের পক্ষ থেকে সাজিন ও সোয়েব
|
Source: Our Smart Lifestyle
0 comments:
Post a Comment