বসন্তের হাওয়া ইতিমধ্যেই জানান দিচ্ছে গরমের আগমনী
বার্ত। আর তার প্রভাব পড়বে শরীরে। ফলে এসময় মেজাজ হয়ে ওঠে খিটখিটে। দেখা
দিতে পারে ক্লান্তি, ঘুমে ব্যাঘাত, অমনোযোগিতা,
পানিশূন্যতার মতো সমস্যা। তাই
এসময় শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে
প্রচুর বিশুদ্ধ পানি পানের
পাশাপাশি খাবার গ্রহণে হতে হবে
সচেতন।
গরমে অন্তত পাঁচ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত ।
১.অতিরিক্ত মসলা
খাবারে অতিরিক্ত মসলা ও মসলাজাতীয় উপকরণ শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এ কারণে গরমের সময় খাবারে অতিরিক্ত মসলা ব্যবহার পরিহার করা উচিত।
খাবারে অতিরিক্ত মসলা ও মসলাজাতীয় উপকরণ শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এ কারণে গরমের সময় খাবারে অতিরিক্ত মসলা ব্যবহার পরিহার করা উচিত।
২.আমিষ
পেট পুরে মাছ, মুরগি, গরু বা খাসির মাংস, তন্দুরি—এসব খাওয়ার সময় নয় গ্রীষ্মকাল। এতে শরীরের তাপ বাড়ে, বাড়ে ঘাম। এ ধরনের খাবার গ্রহণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
পেট পুরে মাছ, মুরগি, গরু বা খাসির মাংস, তন্দুরি—এসব খাওয়ার সময় নয় গ্রীষ্মকাল। এতে শরীরের তাপ বাড়ে, বাড়ে ঘাম। এ ধরনের খাবার গ্রহণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
৩.তৈলাক্ত ফাস্ট ফুড
গরমের সময় মাংসের তৈরি বার্গার, কাবাব, ফ্রাইসহ অন্যান্য তেলজাতীয় ফাস্টফুড ও খাবার পরিহার করলে ভালো থাকবেন।
গরমের সময় মাংসের তৈরি বার্গার, কাবাব, ফ্রাইসহ অন্যান্য তেলজাতীয় ফাস্টফুড ও খাবার পরিহার করলে ভালো থাকবেন।
৪.অতিরিক্ত চা-কফি
চা ও কফি শরীরের তাপ বাড়ায়। তা ছাড়া গরমে চিনিসহ কফিজাতীয় পানীয় শরীরকে পানিশূন্য করে। এ কারণে গ্রীষ্মের সময় যতটা সম্ভব অতিরিক্ত চা-কফি পানে বিরত থাকুন।
চা ও কফি শরীরের তাপ বাড়ায়। তা ছাড়া গরমে চিনিসহ কফিজাতীয় পানীয় শরীরকে পানিশূন্য করে। এ কারণে গ্রীষ্মের সময় যতটা সম্ভব অতিরিক্ত চা-কফি পানে বিরত থাকুন।
৫.সস
বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বাড়ায় সস। কিন্তু সুস্থতার জন্য গরমের সময় সস এড়িয়ে চলাই উচিত। কারণ, এতে প্রচুর ক্যালোরি ও লবণ থাকে।
বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বাড়ায় সস। কিন্তু সুস্থতার জন্য গরমের সময় সস এড়িয়ে চলাই উচিত। কারণ, এতে প্রচুর ক্যালোরি ও লবণ থাকে।
Source:
Our Smart Lifestyle
